- Sweet bonanza Casino’da Slotlari Risksiz Deneyin: Demo Incelemesi
- Каким образом фильмы оказывают влияние на наше эмоции
- Отчего мы ценим состязаться все-таки в домашней среде
- Свежие игорные заведения с быстрыми выводами средств и бонусными предложениями.
- Особенности онлайн-казино с разнообразием слотов.
- Топовые акции и игровые автоматы в виртуальном казино.
- Рассмотрение свежих гэмблинг-платформ с простым входом через мобильные устройства.
- Всеобъемлющий рецензия онлайн-казино: черты, игры, услуги.
- Ведущие аппараты на деньги
- কানাইঘাট মমতাজগঞ্জ বাজারে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ী সাজ্জাদুর রহমানের উপর হামলার অভিযোগ
কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ
প্রকাশিত: ০৭. ফেব্রুয়ারি. ২০২১ | রবিবার
চেম্বার ডেস্ক:: ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে দশ লক্ষাধিক বাঙালির উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণের ৪৯ বছর পূর্তি দিবসে সেখানে দাঁড়িয়ে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ভূমিকার কথা বলতে গিয়ে স্মরণ করলেন বঙ্গবন্ধুর উদ্ধৃতি ‘বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চিরদিন অটুট থাকবে’, স্মারক তুলে দিলেন মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননাভূষিত পশ্চিমবঙ্গের গুণীজনদের হাতে।
এবছর ৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সহায়তায় সেই ঐতিহাসিক দিবসটি স্মরণে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা দেন ড. হাছান মাহমুদ।
১৯৭২ সালে পশ্চিমবঙ্গের তরুণ এমএলএ হিসেবে সেদিনের জনসমুদ্রের প্রত্যক্ষসাক্ষী পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি সম্মানীয় অতিথি হিসেবে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরান ও তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাইমুম সারওয়ার কমল বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনার তৌফিক হাসানের সভাপতিত্বে প্রথম সচিব (প্রেস) ড. মোফাখখারুল ইকবাল স্বাগত বক্তা হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
মুক্তিযুদ্ধে বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের অবদান স্মরণ করেই এদিনের আয়োজন, উল্লেখ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান বলেন, ‘সেদিনের ঐতিহাসিক ব্রিগেডে গোটা পশ্চিমবঙ্গ মিলিত হয়েছিল। আমার তথ্য মতে সেদিন ব্রিগেডের ঐতিহাসিক জন সমাবেশে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ ছিলেন এবং সেদিনের বিগ্রেডে মুজিবের সাথে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের মিলনের মধ্যে দিয়ে আমাদের বিজয় উৎসব সম্পন্ন হয়েছিল বলেই আমি মনে করি।’
এই ব্রিগেডের মঞ্চে যারা মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা পেয়েছিলেন তাদেরকে আবার সম্মান দিতে পেরে গর্বিত বোধ করছি উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, মানবিক-অর্থনৈতিকসহ সকল সূচকে সেই পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে আমরা এগিয়ে গেছি। আজ পাকিস্তানের জনগণ বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নতি দেখে হা-হুতাশ করে, তারা বাংলাদেশের মতো হতে চায়, এখানেই স্বাধীনতার বিরাট সার্থকতা।’
’৭২ সালের ব্রিগেডের প্রত্যক্ষসাক্ষী পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি বলেন, বঙ্গবন্ধু পশ্চিমবঙ্গের কাছের মানুষ ছিলেন। ১৯৭২ সালের সেদিন দুপুর একটার মধ্যে কানায় কানায় ভরে গিয়েছিল ব্রিগেড। তিনটের সময় রাজভবন থেকে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ইন্দিরা গান্ধী এই ব্রিগেডে আসেন। আমি তখন মঞ্চের নীচে ছিলাম। এটা আজ পর্যন্ত আমার দেখা ব্রিগেডে সর্বকালের সেরা জনসমাবেশ যেখানে ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। বঙ্গবন্ধুর কালজয়ী সেই ভাষণে ছিলো স্বাধীনতার আনন্দ, স্বজন হারানোর বেদনা, ভারতের প্রতি অকুণ্ঠ কৃতজ্ঞতা ও চিরঞ্জীব সম্প্রীতি আর স্বাধীনতাবিরোধীদের সমালোচনা।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ভূমিকার জন্য মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননাপ্রাপ্ত ভারতীয় গুণীজনদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ড. হাছান মাহমুদ ও সুব্রত মুখার্জি।
মৈত্রী সম্মাননাভূষিতদের মধ্যে জাদুকর প্রদীপ চন্দ্র সরকার, সাংবাদিক মানস ঘোষ, সুখরঞ্জন দাসগুপ্ত, পঙ্কজ সাহা, দিলীপ চক্রবর্তী, মানবাধিকার কর্মী উৎপলা মিশ্রা, অধ্যাপক জিষ্ণু দে ও তার স্ত্রী মীরা দে, প্রণবরঞ্জন রায়, ভাষাবিদ পবিত্র সরকার এসময় উপস্থিত ছিলেন।
পাশাপাশি কালজয়ী কবি গোবিন্দ হালদার, কালজয়ী গায়ক মান্না দে, তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী ও সাবেক পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ রায়, কংগ্রেস নেতা বিজয় সিং নাহার, উপন্যাসিক মৈত্রী দেবী, সমাজসেবী লেডি রানু মুখার্জি, সমাজসেবী ইলা মিত্র, সাংবাদিক পান্নালাল দাশগুপ্ত, বাম নেতা রনেন মিত্র, আকাশবাণী ঘোষক দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংবাদিক দিলীপ চক্রবর্তী, সাংবাদিক উপেন তরফদার, গায়ক অংশুমান রায়, সাংবাদিক দিলীপ মুখার্জি, লোকসভা ও রাজ্যসভার সাবেক সাংসদ ও সমাজসেবী ফুলরেনু গুহ, সাংবাদিক বাসব সরকার নিবেদিতা নাগ ও নেপাল নাগের মত মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা প্রাপকদের পরিবারের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ড. হাছান ও সুব্রত মুখার্জি । অতিথিদের সাথে নিয়ে দিবসটি উপলক্ষে কলকাতা উপহাইকমিশন প্রকাশিত স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন তারা।
মন্ত্রীর সফরসঙ্গী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সফররত তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশিষ্ট সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায়, সন্তোষ শর্মা, বাংলাদেশ হাইকমিশন দিল্লির প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ ও অভিনয়শিল্পীসহ বিশিষ্টজনেরা এসকল অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
সর্বশেষ খবর
- Sweet bonanza Casino’da Slotlari Risksiz Deneyin: Demo Incelemesi
- Каким образом фильмы оказывают влияние на наше эмоции
- Отчего мы ценим состязаться все-таки в домашней среде
- Свежие игорные заведения с быстрыми выводами средств и бонусными предложениями.
- Особенности онлайн-казино с разнообразием слотов.
সর্বাধিক পঠিত খবর
- সিলেট সরকারি মদন মোহন কলেজে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সিলেট-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আশিক চৌধুরীর লিফলেট বিতরণ
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবে প্রবাসী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের নিয়ে মতিবিনিময়
- কানাইঘাটে বিএনপির জনসভা: সিলেট-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী চান নেতাকর্মীরা
- জাতির প্রত্যাশা পূরণে জামায়াতের পথ চলা অব্যাহত থাকবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
এই বিভাগের আরো খবর
- Sweet bonanza Casino’da Slotlari Risksiz Deneyin: Demo Incelemesi
- Каким образом фильмы оказывают влияние на наше эмоции
- Отчего мы ценим состязаться все-таки в домашней среде
- Свежие игорные заведения с быстрыми выводами средств и бонусными предложениями.
- Особенности онлайн-казино с разнообразием слотов.

