- সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে সক্ষম করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী
- রুবেল বক্সের পিতৃবিয়োগে খন্দকার মুক্তাদিরের শোক
- বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত সিলেটের ২য় ওয়ানডে
- সিলেট বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছে আরও ৩ হাজার পরিবার
- রুবেল বক্স ও শিমুলের পিতৃবিয়োগে সিলেট মহানগর বিএনপির শোক
- গোয়াইনঘাটে ডিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
- কানাইঘাটে সন্ধিপন এডুকেশন ট্রাস্টের উদ্যোগে এইচএসসি সমমান কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
- কানাইঘাটের গাছবাড়ী জামিউল উলূম মাদ্রাসার কামিল ৯০ ব্যাচের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
- বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে ২৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দোয়া মাহফিল
- সীমান্তিক আইডিয়াল টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সম্পন্ন
» মোবাইল ব্যাংকিং : অন্যের নম্বরে টাকা চলে গেলে যা করবেন
প্রকাশিত: ২৫. সেপ্টেম্বর. ২০২০ | শুক্রবার

চেম্বার ডেস্ক:: মোবাইল ব্যাংকিংয়ে তাৎক্ষণিকভাবে শহর থেকে গ্রামে, গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্রই টাকা পাঠানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে গ্রাহক। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। কিন্তু সেবা নিতে গিয়ে প্রতিনিয়ই গ্রাহক কিছু সমস্যায় পড়ে থাকেন।
অনেক সময় আর্থিক লেনদেন করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত ভুল নম্বরে টাকা চলে যায়। বেশিরভাগ ভুক্তভোগী কৌশল না জানায় সেই টাকা ফেরত পান না। এ ধরনের সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
তাদের পরামর্শ অনুযায়ী, ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে প্রথমেই প্রাপককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে না।
ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। যোগাযোগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।
পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলো। আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন, তবে সাত কর্মদিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ওই ব্যক্তি না আসলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।
[hupso]সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা
এই বিভাগের আরো খবর
- কোনো ব্যাংক চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না : হাইকোর্ট
- ডিজিটাল লেনদেন পরিচালনার জন্য ইসলামী ব্যাংককে সম্মাননা প্রদান
- এআইপি সম্মাননা পেলেন আলীম ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান আলীমুছ ছাদাত চৌধুরী
- ২১ দিনে এলো ১৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- বন্যার্তদের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে আর্থিক অনুদান এনআরবি ব্যাংকের