- Топ безопасных казино с быстрыми выводами средств
- Влияние звуков в расслаблении по завершении дня
- Исследование онлайн-клуба для развлечений с акцентом на вложения и казино.
- Почему ночные привычки важны для душевного равновесия
- Лучшие онлайн игорных заведений безо потребности подтверждения личности: играйте анонимно.
- Анализ онлайн-казино: создание аккаунта и игра на настоящие деньги.
- 7 slots Casinoda Kazanç Þansý Yüksek Slot Seçenekleri
- Рассмотрение онлайн-казино: регистрация и азартная игра на деньги.
- Лучшие геймерские сайты с особенными бонусами
- Рецензия на казино с немедленными выводами средств и акционными предложениями.
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সংশোধন আসছে : আইনমন্ত্রী
প্রকাশিত: ৩১. মে. ২০২২ | মঙ্গলবার
চেম্বার ডেস্ক:: স্বাধীন সাংবাদিকতার বাধা দূর করতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সংশোধন আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
এ সময় তিনি জানান, সাইবার ক্রাইমের মতো বিষয়গুলো প্রতিরোধ করতেই সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করেছে।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমকর্মী আইন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও ডেটা সুরক্ষা আইন-বিষয়ক সংলাপে যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) বিষয়ভিত্তিক এই সংলাপের আয়োজন করে। বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সংলাপ সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সংশোধনের উদ্যোগ নেয়ার বিষয়ে মন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘ইতিমধ্যে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের একটা কিছু পরিবর্তন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সেখানে স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে যদি কোনো অন্তরায় থাকে তা দূর করা হবে। আমরা জাতিসংঘ হিউম্যান রাইটস এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও এ বিষয়ে বৈঠক করেছি।
‘আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ বিভাগের সচিবকে আহ্বায়ক করে এ-সংক্রান্ত একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। বর্তমানে কমিটি আইনটি সংশোধন নিয়ে কাজ করছে। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোর এ-সংক্রান্ত আইনের বেস্ট প্রাকটিসকেই গুরুত্ব দেয়া হবে। তখন এ আইন নিয়ে আর কারও প্রশ্ন থাকবে না।’
আইনমন্ত্রী এই আইনের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন, চুরির সংজ্ঞা সাধারণত কোনো বাড়িতে চোরের ফিজিক্যালি উপস্থিতিতে চুরি করা। কিন্তু এখন চোর ফিজিক্যালি উপস্থিত না হয়ে প্রযুক্তি ব্যবহার করে করছে। এ প্রক্রিয়ায় কেউ যদি ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করে সেটি কি অপরাধ নয়?
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। প্রযুক্তিরও অগ্রসর হচ্ছে। এ প্রযুক্তির নানা অপব্যবহার হচ্ছে। তাতে কিছু দৃশ্যমান অসুবিধা তো তৈরি হচ্ছেই। সেই অসুবিধাগুলো মোকাবিলা করে দেশের মানুষকে স্বস্তিতে রাখতে এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তা নির্বিঘ্ন করতে এই ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এই আইনের অন্যতম ধারা হচ্ছে ২১। যেখানে বলা হয়েছে বাংলাদেশ, স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, জাতীয় পতাকা নিয়ে কোনো কটূক্তি, অসম্মান কিংবা বিদ্বেষ ছড়ানো যাবে না। কেউ করলে সেটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।’
এ ছাড়া ধর্মনিরপেক্ষতার বিষয়গুলোও স্পষ্ট করা হয়েছে আইনে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমি নিজেও ল এনফোর্সমেন্ট কমিটিতে আছি। সেখানে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি কীভাবে বঙ্গবন্ধুকে, জাতীয় পতাকাকে অশ্রদ্ধা করা হচ্ছে, এমনকি ধর্মনিরপেক্ষতার বাংলাদেশেও ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। আবার আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে এমন কিছু বলা হচ্ছে, যা দেখলে-শুনলে সুস্থ মস্তিষ্কের যে কারও মাথা-কান গরম হয়ে যাবে।
এ ধরনের অবজ্ঞাকারীদের কি প্রতিকার দরকার পড়ে না? মূলত তাদের প্রতিকার ও প্রতিরোধের জন্যই ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট করা হয়েছে।’
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনে জামিন অযোগ্য ধারা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘জামিন অযোগ্য মানেই তার জামিন হবে না, বিষয়টি এমন নয়। যে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এ আইনে মামলা হয়েছে তাদের তো জামিন হচ্ছে। যদি তাই হতো তাহলে হত্যা মামলায় কখনও কারও জামিন হতো না। কিন্তু দেখেন সেখানেও কিন্তু জামিন হচ্ছে।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘এখন চাইলেই ডিজিটাল সিকিউরিটি একটা মামলা নেয়া হবে না। এই মামলা নেয়ার অনেক প্রসেস আছে; তার সুরাহা হয় কোর্টে। তাছাড়া আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যথাসম্ভব এই মামলা কম নেয়ার। কেবল ধারাতে পড়লেই সেটি নেয়া যাবে কি না তার সিদ্ধান্ত হবে কোর্টে।’
ভবিষ্যতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এ আইনে যাতে মামলা কম হয় সে বিষয়টি দেখবেন বলে জানান আইনমন্ত্রী।
স্বাধীন সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব বা বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো আইন শেখ হাসিনার সরকার করবে না, করতে পারে না বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে সাংবাদিকদের যে আপত্তি বা পর্যবেক্ষণ রয়েছে সেগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সুরাহার উদ্যোগ নেবেন বলেও আশ্বস্ত করেছেন তিনি।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘বিশ্বের অনেক উন্নত দেশেও সাংবাদিকদের স্বাধীনতা ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে অধিকার আদায় করতে হয়েছে। এই ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। এখানে সাংবাদিকদের তা করতে হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবিধানিকভাবেই সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমের এই মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করে গেছেন। এখন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেটি পাল্টে দেবেন, তা হতে পারে না।’
আনিসুল হক বলেন, ‘শুধু গণমাধ্যমকর্মী আইন কেন, বাংলাদেশে এমন কোনো আইন হবে না যেটা স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশনের পথ বাধাগ্রস্ত করে।’
সর্বশেষ খবর
- Топ безопасных казино с быстрыми выводами средств
- Влияние звуков в расслаблении по завершении дня
- Исследование онлайн-клуба для развлечений с акцентом на вложения и казино.
- Почему ночные привычки важны для душевного равновесия
- Лучшие онлайн игорных заведений безо потребности подтверждения личности: играйте анонимно.
সর্বাধিক পঠিত খবর
- সিলেট সরকারি মদন মোহন কলেজে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সিলেট-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আশিক চৌধুরীর লিফলেট বিতরণ
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবে প্রবাসী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের নিয়ে মতিবিনিময়
- কানাইঘাটে বিএনপির জনসভা: সিলেট-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী চান নেতাকর্মীরা
- জাতির প্রত্যাশা পূরণে জামায়াতের পথ চলা অব্যাহত থাকবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
এই বিভাগের আরো খবর
- ডাকসু নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছে চেম্বার আদালত
- জামিন না মঞ্জুর, কারাগারে রাজগঞ্জ ইউপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফর
- কানাইঘাটের আলোচিত ইফজাল হত্যা মামলার রায়, ১০ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
- কানাইঘাটে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংঘঠনের ১৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ২
- আন্তর্জাতিক আদালতে ড. ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

