- মইনউদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজের পাঁচজন অধ্যাপকের অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
- বিএনপি নেতা এড. আব্দুল গাফফারের মৃত্যুতে সিলেট নগর জামায়াতের শোক
- হাসান মার্কেট দোকান মালিক ও ব্যবসায়ী সমিতির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
- এড. আব্দুল গাফফারের মৃত্যুতে ড. এনামুল হক চৌধুরীর শোক
- রথযাত্রা উপলক্ষে সিলেট জামায়াতের সাথে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মতবিনিময়
- আমি আপনাদের সন্তান হিসেবে এলাকার উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ চাই :শাহীনুর পাশা চৌধুরী
- বিএনপি নেতা আব্দুল গফ্ফারের মৃত্যুতে সিলেট মহানগর সেচ্ছাসেবক দলের শোক
- তালামীযে ইসলামিয়া ছাত্রসমাজকে আল্লাহ তাঁর রাসূল (সা.) এর সন্তুষ্টি অর্জনে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে : মনজুরুল করিম মহসিন
- ঢাকা সিটি দক্ষিণ দখল নিয়ে সরকারের অসহায়ত্ব দেখে দেশবাসী হতাশ : ফখরুল ইসলাম
- গোয়াইনঘাটে আব্দুল মালিক স্মরণে বিএনপির শোক সভা ও দোয়া মাহফিল
» প্লেনে যখন দেশের বাইরে যাই তখন দেশি সিনেমা দেখি: প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশিত: ২৩. মার্চ. ২০২২ | বুধবার

চেম্বার ডেস্ক::প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি তো সিনেমা হলে যেতে পারি না। কিন্তু প্লেনে যখন দেশের বাইরে যাই তখন দেশি সিনেমা দেখি। প্রোডাকশনগুলো খুব ভালো লাগে। আবার কেউ যদি পেনড্রাইভে ছবি পাঠান সেটাও দেখি। ভালোই লাগে সিনেমা দেখতে। আমাদের দেশে সুপ্তপ্রতিভা আছে। তাদের কাজ দেখে মুগ্ধ হই।
আজ বুধবার (২৩ মার্চ) জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সিনেমা শুধু বিনোদন নয়, সমাজ সংস্কারের মাধ্যম বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শুধু বিনোদন নয়, বিনোদনের সাথে সাথে আমাদের সমাজ সংস্কারে, মানুষকে শিক্ষা দেওয়া বা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা এবং দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে চলচ্চিত্রশিল্পের সঙ্গে জড়িতদের আমি আহ্বান জানাব।’
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সিনেমা শিল্পটা অ্যানালগ সিস্টেমে থেকে গিয়েছিল। সেটাকে আমি আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন করতে চাই। আমাদের জেলা-উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত মানুষের বিনোদনের একটা মাধ্যম হিসেবে সিনেমাকে দেখতে চাই। আমি চাই আমাদের জেলা-উপজেলায় সব জায়গায় সিনেপ্লেক্স নির্মাণ হোক। সে ক্ষেত্রে আমি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছিলাম। মাঝখানে ভাটা পড়ে যাওয়ায় কেউ উদ্যোগী ছিল না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এফডিসি গড়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের চলচ্চিত্রশিল্প এগিয়ে যাক। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছি। যে তরুণরা সিনেমা শিল্পে এগিয়ে এসেছেন আমি বিশেষভাবে তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। এরাই তো ভবিষ্যৎ।
মুক্তিযুদ্ধে যে শিল্পীরা অবদান রেখেছিলেন তাদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি সবসময় চেষ্টা করেছি দেশে সিনেমাশিল্প যেন শেষ হয়ে না যায়। ১৯৯৬ সালের সরকারে আসার পরে যা যা করা দরকার সবই করেছিলাম। (ক্ষমতা থেকে চলা যাওয়ার পর) আবার দেখলাম (সিনেমা) পিছিয়ে গেছে। পরবর্তীতে উদ্যোগ নিয়েছিলাম ভালো একটা কমপ্লেক্স তৈরি করার। সেটার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।
শিল্পী ও সংশ্লিষ্টদের জন্য উদ্যোগের কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, অনেক শিল্পী বৃদ্ধকালে করুণ অবস্থায় পড়েন। আমরা শিল্পী, কলাকুশলীদের জন্য ফান্ড ট্রাস্ট করে দিয়েছি। যাতে আমাদের কোনো শিল্পী কষ্ট না পান।
সর্বশেষ খবর
- মইনউদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজের পাঁচজন অধ্যাপকের অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
- বিএনপি নেতা এড. আব্দুল গাফফারের মৃত্যুতে সিলেট নগর জামায়াতের শোক
- হাসান মার্কেট দোকান মালিক ও ব্যবসায়ী সমিতির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
- এড. আব্দুল গাফফারের মৃত্যুতে ড. এনামুল হক চৌধুরীর শোক
- রথযাত্রা উপলক্ষে সিলেট জামায়াতের সাথে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মতবিনিময়
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা