- স্বাধীনতা দিবসে আরটি এম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে আলোচনা সভা
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে কানাইঘাট বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্ধা
- আওয়ামীলীগ আরও কিছু দিন ক্ষমতায় থাকলে মানুষ আর বাঁচতে পারবে না: কাইয়ুম চৌধুরী
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- আরব আমিরাতে ৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি
- যারা দেশই চায়নি, তারাই এখন ক্ষমতায় যেতে মরিয়া : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কেক কাটলেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াউর রহমান পাকিস্তানিদের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন: তথ্যমন্ত্রী
- যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফল-মিষ্টান্ন পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- আজ ৫৩তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস
» লকডাউন বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র ফরিদপুরের সালথা
প্রকাশিত: ০৫. এপ্রিল. ২০২১ | সোমবার

চেম্বার ডেস্ক:: ফরিদপুরের সালথায় লকডাউন কার্যকর করাকে কেন্দ্র করে থানা ও উপজেলা কমপ্লেক্স ঘেরাও করে রেখেছে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও জনতা। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।
জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সালথা উপজেলা সদর থেকে আনুমানিক সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে সোনাপুর ইউনিয়নের ফুকরা বাজার থেকে এ সংঘাতময় পরিস্থিতির সুত্রপাত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই সময় অস্ত্রধারী আনসার সদস্য ও পিএকে নিয়ে এসিল্যান্ড মারুফা সুলতানা ফুকরা বাজারে যান। এসময় বাজারে লোক সমাগম ও দোকানপাট খোলা দেখতে পেয়ে এসিল্যান্ডের সহকারী একজনকে লাঠিপেঠা করে। আর এনিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে স্থানীয়ারা।
স্থানীয়দের প্রতিরোধের মুখে এসিল্যান্ড তার টিম নিয়ে উপজেলা সদরে ফিরে যান।
পরে সালথা থানার পুলিশ ফুকরা বাজারে গিয়ে জনতার সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় এসআই মিজান ও দুই কনস্টেবল আহত হন। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ফুকরা বাজারে এলে জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং পুলিশের উপর হামলা চালায়। পুলিশ থানায় চলে যায়।
সোনাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান মো. খায়রুজ্জামান বলেন, এসিল্যান্ড ফুকরা বাজারে লকডাউন কড়াকড়ি করতে আসার পর আগে বাজার কমিটির সভাপতিসহ অন্যদের সাথে বসা উচিত ছিল। তাদের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের বুঝিয়ে লকডাউন কার্যকর করা হলে এ ঘটনা ঘটতো না।
ওই বাজার বণিক সমিতির সভাপতি কাওসার খান বলেন, তিনি ওই সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না। তবে পরে শুনেছেন জাকির হোসেন নামে এক ব্যাক্তিকে মারপিট করায় এ ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পরে বিভিন্ন ইউনিয়নে মোবাইলে যোগাযোগ করে ‘পুলিশের গুলিতে দুইজন নিহত হয়েছে’ এ জাতীয় গুজব ছড়িয়ে সালথায় লোক জড়ো করা হয়। পরে সন্ধ্যার পর হাজার হাজার জনতা থানা ও উপজেলা কমপ্লেক্স ঘেরাও করে রাখে। একপর্যায়ে জনতা উপজেলা কমপ্লেক্স এর প্রধান ফটক ও থানার ফটকের সামনে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে উপজেলা কমপ্লেক্সের ভিতরে এবং গাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
[hupso]সর্বশেষ খবর
- স্বাধীনতা দিবসে আরটি এম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে আলোচনা সভা
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে কানাইঘাট বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্ধা
- আওয়ামীলীগ আরও কিছু দিন ক্ষমতায় থাকলে মানুষ আর বাঁচতে পারবে না: কাইয়ুম চৌধুরী
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- আরব আমিরাতে ৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা