- স্বাধীনতা দিবসে আরটি এম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে আলোচনা সভা
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে কানাইঘাট বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্ধা
- আওয়ামীলীগ আরও কিছু দিন ক্ষমতায় থাকলে মানুষ আর বাঁচতে পারবে না: কাইয়ুম চৌধুরী
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- আরব আমিরাতে ৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি
- যারা দেশই চায়নি, তারাই এখন ক্ষমতায় যেতে মরিয়া : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কেক কাটলেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াউর রহমান পাকিস্তানিদের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন: তথ্যমন্ত্রী
- যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফল-মিষ্টান্ন পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- আজ ৫৩তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস
» অক্সফোর্ডের করোনার টিকার অনুমোদন দিল যুক্তরাজ্য
প্রকাশিত: ৩০. ডিসেম্বর. ২০২০ | বুধবার

চেম্বার ডেস্ক:: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস টিকার অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাজ্য। যুক্তরাজ্যের টিকাদান কর্মসূচির জন্য এটিকে একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
টিকাটির উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকা থেকে টিকাটির ১০ কোটি ডোজের ক্রয়াদেশ এরই মধ্যে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্য।
এই অনুমোদনের অর্থ হচ্ছে যুক্তরাজ্যের নীতিনির্ধারকেরা মনে করছেন টিকাটি নিরাপদ ও কার্যকর।
বাংলাদেশ সরকার এর আগে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে এই টিকাটি আনছে বলে জানিয়েছে।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার এই টিকাটি ২০২০ সালের প্রথম মাসেই তৈরি করা হয়, এপ্রিলে প্রথমবারের মতো কোনো স্বেচ্ছাসেবীর ওপর প্রয়োগ করা হয় এবং এর পর হাজার হাজার মানুষের ওপর টিকাটির ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করা হয়।
যেই গতিতে এই টিকাটি উদ্ভাবন করা হয়েছে তা মহামারির আগে অচিন্তনীয় ছিল।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দ্বিতীয় কোনো টিকা হিসেবে এটি যুক্তরাজ্যে অনুমোদন পেল।
এর আগে ডিসেম্বরেই ফাইজার-বায়োঅ্যানটেকের টিকা অনুমোদন দিয়েছিল দেশটি। যুক্তরাজ্যে এরই মধ্যে ৬ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে।
তবে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার অনুমোদন দেয়ার ফলে টিকাদানের গতি বেশ খানিকটাই বেড়ে যাবে কারণ এই টিকাটি স্বল্পমূল্যের এবং সহজেই উৎপাদন করা যায়।
সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, এই টিকাটি সাধারণ ফ্রিজেই সংরক্ষণ করা যায়, যেখানে ফাইজার-বায়োঅ্যানটেকের টিকাটি সংরক্ষণ করতে হয় -৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়।
কীভাবে এই টিকা কাজ করে?
শিম্পাঞ্জিদের সংক্রমিত করতে পারে এমন একটি সাধারণ ঠান্ডা-জ্বরের ভাইরাসের মধ্যে জিনগত পরির্তন এনে এই টিকাটি তৈরি করা হয়েছে। এটিকে এমনভাবে পরিবর্তন করা হয়েছে যাতে এটি মানবদেহে সংক্রমণ ঘটাতে না পারে এবং এর মধ্যে রয়েছে করোনাভাইরাসের মূল নকশার একটি অংশ, যা কিনা ‘স্পাইক প্রোটিন’ নামে পরিচিত।
যখনি এই মূল নকশাটিকে শরীরে প্রবেশ করানো হয় তখনি সেটি মানবদেহে স্পাইক প্রোটিন তৈরি করতে শুরু করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা তখন এটিকে একটি হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এটিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।
পরবর্তী সময় যখন ওই ব্যক্তি আসল ভাইরাসে আক্রান্ত হবে, তখন তার শরীর আগে থেকে জানবে যে কীভাবে এই ভাইরাসটিকে প্রতিরোধ করা যায়।
খবর বিবিসি
সর্বশেষ খবর
- স্বাধীনতা দিবসে আরটি এম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে আলোচনা সভা
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে কানাইঘাট বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্ধা
- আওয়ামীলীগ আরও কিছু দিন ক্ষমতায় থাকলে মানুষ আর বাঁচতে পারবে না: কাইয়ুম চৌধুরী
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- আরব আমিরাতে ৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা