- আইরিশদের ১০ উইকেটে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
- লন্ডনে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’র মানববন্ধন : গুমকৃতদের ফিরিয়ে দেয়ার দাবী
- বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে কেউ ঠিকানাহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর অ্যাসাইনমেন্ট অফিসার হলেন ছাত্রলীগ নেতা সনজিত
- সিলেটে রিক্স মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত
- কানাইঘাটে সাংবাদিকদের নিয়ে ইউএনও’র প্রেসব্রিফিং
- উন্নয়ন প্রকল্পে দেশে তৈরি গাড়ি ব্যবহারের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর
- পশ্চিম সদর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা
- শাহজালাল জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা নাজিরেরগাঁও’র পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
» ঢাবিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ছাত্রলীগের হামলা
প্রকাশিত: ১৭. ফেব্রুয়ারি. ২০২৩ | শুক্রবার

চেম্বার ডেস্ক:: বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা পৌনে ১১টার দিকে টিএসসি প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্র অধিকার পরিষদের ৩ জন গুরুতর এবং অন্তত ১০ জন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় সাংবাদিকদের ওপরও তেড়ে আসে ছাত্রলীগ কর্মীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করতে নেতাকর্মীরা টিএসসিতে আসার আগেই সেখানে অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। ছাত্র অধিকার আসলে পাল্টা স্লোগান দিতে থাকে ছাত্রলীগ। এভাবে ১০-১৫ মিনিট চলার পর ছাত্র অধিকার পরিষদ স্থান ত্যাগ করতে চাইলে মারধর শুরু করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। প্রথমে টিএসসি গেটে পরে ডাচ চত্বর এবং মিলন চত্বরে হামলার শিকার হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতারকর্মীরা।
ছাত্র অধিকার পরিষদের ঢাবি শাখার সভাপতি আসিফ মাহমুদ বলেন, আমরা টিএসসিতে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করতে এলে তারা গেটেই আমাদের বাধা দেয়। বিদ্রুপ করে স্লোগান দিতে থাকে। আমরা চলে যেতে চাইলে আমাদের ওপর কয়েকধাপে হামলা চালায়। কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, সহ-সভাপতি আখতার হোসেন এবং কর্মী ইউনুস গুরুতর এবং আরও ১০ জনের বেশি আহত হয়েছে। তাদের আমরা ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসছি। ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে এ হামলা হয়েছে।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে টিএসসিতে নেতাকর্মীদের অবস্থান নেওয়ার নির্দেশনা দেয় ঢাবি ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্ব। তবে ছাত্র অধিকারের প্রোগ্রামে বিশৃঙ্খলা তৈরির করলেও মারধরের কোনো নির্দেশনা ছিল না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ভাইয়ের নির্দেশনা ছিল কোনো মারধর করা যাবে না। আমরাও সেটি পালন করছিলাম। তবে সাধারণ সম্পাদক সৈকত ভাইয়ের অনুসারীরা মারধর শুরু করে।
ভুক্তভোগী এক সাংবাদিক বলেন, আমি দায়িত্ব পালন করতে গেলে জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের জয়েন্ট সেক্রেটারি আসাদুজ্জামান ফরিদসহ কয়েকজন আমার দিকে তেড়ে আসে। ভিডিও করছি কেন জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং মোবাইল ফোন দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। সাংবাদিক পরিচয় দিলেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। পরে প্রক্টরিয়াল টিম ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এসে আমার পরিচয় দিলে তারা চলে যায়।
ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, এ ঘটনার কোনো কিছু আমি জানি না। আমি খোঁজ নিচ্ছি।
[hupso]সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা