- শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে স্কলার্সহোমে সেমিনার ও ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
- কানাইঘাটে যোগদান করলেন নতুন ভূমি কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী তুষার
- কানাইঘাটে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- কানাইঘাটে ৭৩ তম জন্মদিনে হারিছ চৌধুরীর স্মরণে দোয়া মাহফিল
- শহীদ জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন তারেক রহমান : খন্দকার মুক্তাদির
- দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বো না : আরিফুল হক চৌধুরী
- যারা পড়ালেখায় ফাঁকিবাজি করবে তাদের জীবনও ফাঁকিবাজিতে পড়ে যাবে: অধ্যাপক ফয়সাল
- কানাইঘাটে ৮ নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়ন ফুটবল প্রিমিয়ার লীগের উদ্বোধন
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাবে : ড. এনামুল হক চৌধুরী
- মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে কানাইঘাটের গুরুতর আহত রুবেল || উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ
পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বের দরবারে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশিত: ৩০. মে. ২০২২ | সোমবার
চেম্বার ডেস্ক:: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নিজস্ব অর্থায়নে বহু-প্রতিক্ষিত পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত বিশ্বের দরবারে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে। আগামী ২৫ জুন যান চলাচলের জন্য সেতুটি খুলে দেয়া হবে।
আজ সোমবার (৩০ মে) ঢাকা সেনানিবাসের সেনা সদরদপ্তরের মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে আর্মি সিলেকশন বোর্ড ২০২২ এর বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্ধৃতি দিয়ে তাঁর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের এই একটি সিদ্ধান্ত- বিশ্বের দরবারে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পাশিপাশি জাতির আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দিয়েছে।’
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনৈক ব্যক্তি পদ্মা সেতু প্রকল্পে মিথ্যা দুর্নীতির অভিযোগ আনায়- কোন বোর্ড মিটিং না করেই বিশ্বব্যাংক সেতুটি নির্মাণে অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছিল। যদিও পরে ওই অভিযোগ ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা যে অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জন করেছি, (বাংলাদেশকে স্বল্পেন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি অর্জন করেছে) তা নিয়ে আমাদের আত্মবিশ্বাসের সাথে এগিয়ে যেত হবে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন জাতি গঠনমূলক ও সামাজিক কর্মকা-ের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আর্মি সব সময়ই অবকাঠামো নির্মাণসহ দেশের সার্বিক উন্নয়নে অবদান রেখে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী তাদের কর্মকান্ডের মাধ্যমে জনগণের আত্মবিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারীতে সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, বিজিবিসহ সবাই জনগণের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়িয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমন ও অভিযোজন সংক্রান্ত সরকারি পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি বলেন, তাঁরা জলবায়ু উদ্বাস্তুদের আশ্রয় দিতে কক্সবাজারের খুরুসকুলে ফ্ল্যাট নির্মাণ করেছেন।
তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন যে, সারা দেশে কেউ ভূমিহীন এবং গৃহহীন থাকবে না কারণ তাঁর সরকার বিনামূল্যে জমি দিয়ে বাড়ি করে দিচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশই একমাত্র উদাহরণ যেখান থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গতিশীল নেতৃত্বে তিন মাসের মধ্যে মিত্র বাহিনী তাদের দেশে ফিরে গেছে।
তৎকালীন পূর্ব (বর্তমানে বাংলাদেশ) এবং পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে প্রতিটি সেক্টরে বিশেষ করে সরকারি চাকরিতে বৈষম্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাকিস্তানি সামরিক সার্ভিসে শুধুমাত্র একজন কর্নেল ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘তবে, এখন জেনারেলরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আছেন এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের ঊর্ধ্বে উঠে নেতৃত্বের জন্য পেশাদারি দক্ষতা, উৎকর্ষ, সততা ও দেশপ্রেম সম্পন্ন কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিতে হবে।
‘আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, নিরপেক্ষ মূল্যায়নের মাধ্যমে পেশাদারভাবে দক্ষ নেতৃত্ব নির্বাচন করা সম্ভব এবং আপনাকে পদোন্নতির জন্য উচ্চ নৈতিক চরিত্রের উপর গুরুত্ব দিতে হবে বলেন প্রধানমন্ত্রী।’
দায়িত্ব প্রাপ্তরা সততা, ন্যায়পরায়ণতা এবং ন্যায়বিচারের সাথে দায়িত্ব পালন করবেন বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, দআনুগত্যসহ নেতৃত্বের জন্য দৃঢ় মানসিকতা, সততা এবং অন্যান্য গুণাবলীসম্পন্ন কর্মকর্তারা উচ্চতর পদোন্নতির জন্য যোগ্য। যাদের সামরিক জীবনে সফল নেতৃত্বের রেকর্ড রয়েছে এমন অফিসারদের পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা উচিত।’
সেনাবাহিনীর সদস্যরা সর্বদা জনগণের পাশে থাকে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অত্যন্ত প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে বিশ্বব্যাপী দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরপরই একটি উন্নত, পেশাদার ও প্রশিক্ষিত বাহিনী গড়ে তুলতে ১৯৭২ সালে কুমিল্লায় মিলিটারি একাডেমি প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাঁর সরকার বঙ্গবন্ধুর প্রতিরক্ষা নীতি অনুসরণ করে ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ প্রণয়নের মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন অব্যাহত রেখেছে।
প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব:) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব গোলাম মো. হাসিবুল আলম অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
সর্বশেষ খবর
- শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে স্কলার্সহোমে সেমিনার ও ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
- কানাইঘাটে যোগদান করলেন নতুন ভূমি কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী তুষার
- কানাইঘাটে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- কানাইঘাটে ৭৩ তম জন্মদিনে হারিছ চৌধুরীর স্মরণে দোয়া মাহফিল
- শহীদ জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন তারেক রহমান : খন্দকার মুক্তাদির
সর্বাধিক পঠিত খবর
- সিলেট সরকারি মদন মোহন কলেজে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সিলেট-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আশিক চৌধুরীর লিফলেট বিতরণ
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবে প্রবাসী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের নিয়ে মতিবিনিময়
- কানাইঘাটে বিএনপির জনসভা: সিলেট-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী চান নেতাকর্মীরা
- জাতির প্রত্যাশা পূরণে জামায়াতের পথ চলা অব্যাহত থাকবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
এই বিভাগের আরো খবর
- দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বো না : আরিফুল হক চৌধুরী
- যারা পড়ালেখায় ফাঁকিবাজি করবে তাদের জীবনও ফাঁকিবাজিতে পড়ে যাবে: অধ্যাপক ফয়সাল
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাবে : ড. এনামুল হক চৌধুরী
- মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে কানাইঘাটের গুরুতর আহত রুবেল || উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ
- ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নৃশংস তান্ডবে বাংলাদেশ পথ হারিয়েছিল: ফখরুল ইসলাম

