- মিশিগানে সাংবাদিক শাহজাহান বুলবুলের সাথে কানাইঘাট এসোসিয়েশনের মতবিনিময়
- অপ্রয়োজনে লাঠিচার্জ না করার নির্দেশ দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- পাকিস্তানকে ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র দিল চীন, উদ্বিগ্ন ভারত
- দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- কানাইঘাট গাজী বোরহান উদ্দিন সড়কের পুণঃনির্মাণের দাবীতে রাস্তায় নেমেছে জামায়াত
- Trump Urges ‘Vladimir, STOP!’ After Russia Launches Deadliest Strikes on Kyiv Since Last Summer
- প্রেমের সম্পর্ক ঘিরে উত্তাল পরিস্থিতিঃ অবৈধ সন্তানের ঘটনায় বাড়িতে হামলা, আহত মা হাসপাতালে
- জিডিএ হাসপাতালের নির্মাণ কাজে এগিয়ে এলেন আমেরিকা প্রবাসী বিলাল আহমদ
- ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে অনলাইন মিডিয়ার ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশি : প্রফেসর ড. তাজ উদ্দিন
- জিডিএ হাসপাতাল নির্মাণে এগিয়ে এলেন কমিউনিটির আপন ২ ভাই,অনুদান ঘোষণা
» জেলা পরিষদে প্রশাসক নিয়োগ দেবে সরকার
প্রকাশিত: ২৩. জানুয়ারি. ২০২২ | রবিবার

চেম্বার ডেস্ক:: জেলা পরিষদের মেয়াদ শেষ হলে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনায় সরকার প্রশাসক নিয়োগ দেবে। আজ রবিবার (২৩ জানুয়ারি) একাদশ জাতীয় সংসদের ষোড়শ অধিবেশনে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম ‘জেলা পরিষদ (সংশোধন) বিল-২০২২’ সংসদে তোলেন। পরে তা সাত দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিদ্যমান আইনে প্রতি জেলায় ১৫ জন সাধারণ সদস্য এবং পাঁচ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য থাকার বিধান রয়েছে। বিলে জেলার প্রত্যেক উপজেলায় (জেলার মোট উপজেলার সমসংখ্যক) একজন করে সদস্য এবং চেয়ারম্যানসহ সদস্যদের মোট সংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ (নিকটবর্তী পূর্ণসংখ্যা) নারী সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠনের কথা বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, উপজেলা পরিষদগুলোর চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মেয়র জেলা পরিষদের সভায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। তবে তাদের ভোটাধিকার থাকবে না।
এদিকে বিদ্যমান আইনে নির্বাচন কমিশনকে ভোটার তালিকা তৈরির কথা বলা হলেও প্রস্তাবিত আইনে নির্বাচন কমিশনকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বিলে বলা হয়েছে, জেলা পরিষদের মেয়াদ শেষ হলে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনায় সরকার প্রশাসক নিয়োগ দেবে।
চলতি সংসদেই এ বিলটি পাস হতে পারে। আর তা হলে দেশের বর্তমান জেলা পরিষদগুলোতে প্রশাসক বসানো হবে। চলতি মাসের মধ্যে দেশের প্রায় সবগুলো জেলা পরিষদের মেয়াদ শেষ হতে চলছে।
জেলা পরিষদের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী, প্রত্যেক জেলায় একজন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য ও ৫ জন মহিলা সদস্য অর্থাৎ মোট ২১ সদস্যের পরিষদ রয়েছে।
বিদ্যমান আইন ও প্রস্তাবিত আইনে, নির্বাচকমণ্ডলী (ভোটার) একই ধরনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের রাখা হয়েছে। তবে বিদ্যমান আইনে ভোটার তালিকা নির্বাচন কমিশনের প্রণয়ন করার কথা থাকলেও প্রস্তাবিত আইনে সেটা বলা হয়নি।
আইন অনুযায়ী, জেলার অন্তর্গত সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র ও কাউন্সিলররা, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলর এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা জেলা পরিষদের ভোটার।
বিলে নতুন উপধারা যুক্ত করে জেলার অন্তর্গত উপজেলা পরিষদগুলোর চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পৌরসভার মেয়র এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের মেয়রের প্রতিনিধি পরিষদের সভায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলা হয়েছে। তবে তাদের ভোটাধিকার থাকবে না।
প্রস্তাবিত আইনে জেলা পরিষদের কার্যক্রম সরকারের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আনা হচ্ছে। এক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনের ৩৭ ধারার পর ৩৭ক যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে- পরিষদ প্রতি অর্থ বছর শেষে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সরকারের কাছে সম্পাদিত কার্যাবলীর ওপর একটি বার্ষিক প্রতিবেদন দাখিল করবে। বিলে বিদ্যমান আইনের কর্মকর্তাদের পদবি পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ‘একজন সচিব’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার একজন নির্বাহী কর্মকর্তা’ শব্দ প্রতিস্থাপনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিদ্যমান আইনে কেবল নতুন জেলা পরিষদ গঠনের ক্ষেত্রে প্রশাসক নিয়োগের বিধান থাকলেও চলমান কোনো পরিষদের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর প্রশাসক নিয়োগের কোনো বিধান নেই। প্রস্তাবিত আইনে জেলা পরিষদের মেয়াদ শেষ হলে সরকার কর্তৃক প্রশাসক নিয়োগের বিধান যুক্ত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনে ৮২ নম্বর ধারা সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে- এতে কোনো জেলা পরিষদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে এবং পরবর্তী পরিষদ গঠিত না হওয়া পর্যন্ত পরিষদের কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সরকার একজন উপযুক্ত ব্যক্তিকে বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত কোনো কর্মকর্তাকে প্রশাসক নিয়োগ করতে পারবে। প্রশাসকের মেয়াদ ও অব্যাহতি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হবে।
বিলটির উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বিদ্যমান আইনে জেলার আয়তন, জনসংখ্যা ও উপজেলার সংখ্যা ইত্যাদি নির্বিশেষে সব জেলা পরিষদে সমসংখ্যক মোট ২১ জন সদস্য রয়েছে। কিন্তু বৃহৎ আয়তনের তুলনায় ক্ষুদ্র আয়তনের জেলা পরিষদগুলোর রাজস্ব আয়ের সংস্থান খুবই কম। ফলে ক্ষুদ্র জেলার পরিষদের পক্ষে সদস্যদের সম্মানী পরিশোধ ও অন্যান্য প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহের পর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ সম্ভব হয় না। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে প্রত্যেক জেলা পরিষদের সদস্য সংখ্যা যৌক্তিকভাবে নির্ধারণ করা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, জেলা পরিষদগুলোতে আরও কার্যকর ও জনবান্ধব করার জন্য জেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট জেলার সব উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের মধ্যে আন্তঃসমন্বয় সুসংহত প্রয়োজন।
মন্ত্রী বলেন, বিদ্যমান আইনে জেলা পরিষদগুলোর মেয়াদ পাঁচ বছর শেষ হওয়া সত্ত্বেও নতুন পরিষদের প্রথম সভায় মিলিত না হওয়া পর্যন্ত, পূর্বের পরিষদ দায়িত্ব পালন করতে পারবে। এ শর্তটি সংশোধনক্রমে মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা পরিষদের ক্ষেত্রে পরবর্তী নতুন পরিষদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত
সর্বশেষ খবর
- মিশিগানে সাংবাদিক শাহজাহান বুলবুলের সাথে কানাইঘাট এসোসিয়েশনের মতবিনিময়
- অপ্রয়োজনে লাঠিচার্জ না করার নির্দেশ দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- পাকিস্তানকে ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র দিল চীন, উদ্বিগ্ন ভারত
- দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- কানাইঘাট গাজী বোরহান উদ্দিন সড়কের পুণঃনির্মাণের দাবীতে রাস্তায় নেমেছে জামায়াত
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা
এই বিভাগের আরো খবর
- কানাইঘাটে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংঘঠনের ১৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ২
- আন্তর্জাতিক আদালতে ড. ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
- জনগণ মনে করলে সংবিধান সংশোধন হতে পারে : ড. কামাল হোসেন
- সাইবার নিরাপত্তা আইন এক সপ্তাহের মধ্যে বাতিল: উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
- দুই সপ্তাহের ব্যবধানে এটিএম ফয়েজ’র নিয়োগ বাতিল, নতুন পিপি আশিক উদ্দিন