- Каким образом привычка оказывает воздействие на выбор отдыха
- Каким способом ожидания воздействуют на впечатление
- Как прогнозы влияют на впечатление
- Каким способом промо-акции и конкурсы сохраняют фокус
- Почему человечество любят случайные находки
- Рассмотрение формального веб-сайта Maxbet и игровых машин
- Влияние аудио в покое по завершении дня
- Топовые заведения с живым казино: обзор цифровых сервисов
- Топ безопасных казино с быстрыми выводами средств
- Влияние звуков в расслаблении по завершении дня
তালেবানদের দ্রুত সমর্থন ও সাহায্য করতে বললেন ডা. জাফরুল্লাহ
প্রকাশিত: ১৮. আগস্ট. ২০২১ | বুধবার
- চেম্বার ডেস্ক:: ২০ বছর পর ফের আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া তালেবানদের দ্রুত সমর্থন দেওয়া ও সাহায্য করা প্রয়োজন বলে মনে করেন গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে যে কোনো মুক্তির আন্দোলনকে সমর্থন দিতেন। এটা মনে রাখতে হবে যে তালেবানরাও মুক্তিযোদ্ধা। বিদেশি শক্তির হাত থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। তারা যাতে কট্টরবাদী, ইসলামের নামে ধর্মান্ধ না হয়, তার জন্য দ্রুতই তাদের সমর্থন ও সাহায্য করা প্রয়োজন।
বুধবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় নাগরিক সমাজের উদ্যোগে ‘করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জনগণের চলাচল সচেতন করা ও মাস্ক বিতরণ’ শুরুর আগে ডা. জাফরুল্লাহ এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের গণমাধ্যম উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফা, নাট্য পরিচালক শেখ রুনা, ছাত্রনেতা ইসমাইল হোসেন সম্রাটসহ প্রমুখ।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সবাইকে মাস্ক পড়তে হবে। মাস্ক আমাকে রক্ষা করে অন্যকেও রক্ষা করে। কাপড়ের মাস্ক হওয়া বাঞ্ছনীয়। নয়ত পরিবেশ নষ্ট
করে।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, রাশিয়ার ভ্যাকসিনের দাম সবচেয়ে কম হওয়ার পরও কেন কিনছে না, তার জবাবদিহিতা নেই। সরকার একের পর এক ভুল করে চলছে; গণতান্ত্রিক সরকার না হলে যা হয়।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেন। আন্দোলনকে ভয় পাচ্ছেন কেন। যখন আন্দোলন হবে তো হবেই। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের সর্বনাশ ডেকে আনবেন না।
জনগণকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জনজীবন সচল রাখার আহ্বান জানান গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। এ সময় সরকারের কাছে নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে তিন দফা দাবি উত্থাপন করে তিনি।
১. শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের অবিলম্বে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। দ্রুত সময়ে টিকা সংগ্রহ ও দেশের ১৩ কোটি মানুষের টিকা দেওয়ার রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। টিকা ক্রয়ে দামের স্বচ্ছতা থাকতে হবে। অবিলম্বে দেশে টিকা উৎপাদনের উদ্যোগ নিতে হবে। সবার জন্য স্বাস্থ্য সেবা সুরক্ষা ও প্রয়োজনে স্বাস্থ্য তহবিল ঘোষণা করতে হবে। স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কলকারখানা খুলে দিতে হবে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের মানবেতর জীবন-যাপনের অবসান ঘটাতে হবে।
২. লকডাউন ও নানা কারণে আড়াই কোটি নিম্ন আয়ের পরিবার অর্থাৎ ১০ কোটি মানুষ জীবিকা বিপর্যয়ের মধ্যে আছেন, আর্থিক সংকটে আছেন। কাজেই আড়াই কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ব্যবস্থা করতে হবে। সারা দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম, ওষুধের দাম, বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার যে ব্যয় তা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।
৩. সরকার লকডাউন দেয়। কিন্তু বাস্তবে লকডাউন হয় না। ফলে একদিকে অর্থীনির ক্ষতি হয় অন্যদিকে করোনা বেড়ে চলে। আমাদের কথা হচ্ছে সবাইকে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করব।
বক্তব্য শেষে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নেতৃত্বে নাগরিক সমাজের নেতারা ফার্মগেট থেকে তেজগাঁও রেলগেট রাস্তায় পথচারীদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন।
সর্বাধিক পঠিত খবর
- সিলেট সরকারি মদন মোহন কলেজে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সিলেট-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আশিক চৌধুরীর লিফলেট বিতরণ
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবে প্রবাসী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের নিয়ে মতিবিনিময়
- কানাইঘাটে বিএনপির জনসভা: সিলেট-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী চান নেতাকর্মীরা
- জাতির প্রত্যাশা পূরণে জামায়াতের পথ চলা অব্যাহত থাকবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন

