- স্বাধীনতা দিবসে আরটি এম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে আলোচনা সভা
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে কানাইঘাট বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্ধা
- আওয়ামীলীগ আরও কিছু দিন ক্ষমতায় থাকলে মানুষ আর বাঁচতে পারবে না: কাইয়ুম চৌধুরী
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- আরব আমিরাতে ৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি
- যারা দেশই চায়নি, তারাই এখন ক্ষমতায় যেতে মরিয়া : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কেক কাটলেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াউর রহমান পাকিস্তানিদের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন: তথ্যমন্ত্রী
- যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফল-মিষ্টান্ন পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- আজ ৫৩তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস
» ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
প্রকাশিত: ১৬. ফেব্রুয়ারি. ২০২১ | মঙ্গলবার

চেম্বার ডেস্ক::
ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) ৫ সদস্যের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। এ ছাড়া এবিটির আরেক সদস্য শফিউর রহমান ফারাবির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- বরখাস্তকৃত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়া, আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে আবির ওরফে আদনান ওরফে আবদুল্লাহ, আবু সিদ্দিক সোহেল, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, আরাফাত রহমান সাজ্জাদ ওরফে শামস্। মেজর জিয়া এবং আকরাম হোসেন পলাতক রয়েছেন। অপর ৪ আসামি কারাগারে আছেন।
এর আগে আজ সকাল ১০টায় কাশেমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ৪ আসামিকে আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। এর পর ১১ টা ৩০ মিনিটে তাদের আদালতে হাজির করে। দুপুর ১২টায় বিচারক রায় পড়া শুরু করেন। পলাতক দুই আসামি ছাড়া বাকি চার আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন। গত ২১ জানুয়ারি সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। মামলায় ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৮ জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৯ সালের ১ আগস্ট ৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান। ওই বছরের ১১ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।
২০১৯ সালের ২৮ অক্টোবর অভিজিতের বাবা অধ্যাপক অজয় রায়ের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। গত ২১ জানুয়ারি সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। মামলায় ৩৪ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৮ জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত সোয়া ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে জখম করে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে ওইদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ২৭ ফেব্রুয়ারি অভিজিতের বাবা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অজয় রায় শাহবাগ থানায় হত্যা মামলা করেন।
[hupso]সর্বশেষ খবর
- স্বাধীনতা দিবসে আরটি এম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে আলোচনা সভা
- মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিনারে কানাইঘাট বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শ্রদ্ধা
- আওয়ামীলীগ আরও কিছু দিন ক্ষমতায় থাকলে মানুষ আর বাঁচতে পারবে না: কাইয়ুম চৌধুরী
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- আরব আমিরাতে ৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা