- সিলেটে ১৩৯জন শ্রমিককে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সহায়তার চেক প্রদান
- ৪২ দিন পর মাঠের কর্মসূচিতে বিএনপি, মানববন্ধন শুরু
- সাংবাদিক ছামির মাহমুদের সপরিবারে যুক্তরাজ্য যাত্রা উপলক্ষে ‘সুহৃদ আড্ডা’
- জনগণের সেবক হওয়ার লক্ষ্যে পুলিশ এগিয়ে যাচ্ছে : আইজিপি
- খুব ইচ্ছা ছিল একজন নারীকে প্রধান বিচারপতি করবো: প্রধানমন্ত্রী
- কানাইঘাটে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস উদযাপিত
- কানাইঘাটে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উদযাপন
- কানাইঘাটে পেয়াজের বাজারে আগুন ॥ মনিটরিংয়ে উপজেলা প্রশাসন
- সিলেটে বেগম রোকেয়া দিবসে শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সম্মাননা প্রদান ও আলোচনা সভা
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন আর নেই
» বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের রক্তের সম্পর্ক: ভারতীয় হাইকমিশনার
প্রকাশিত: ২২. ডিসেম্বর. ২০২০ | মঙ্গলবার

চেম্বার ডেস্ক:: বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের রক্তের সম্পর্ক রয়েছে, যা কখনো ভোলার মতো নয় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে জীবন উৎসর্গকারী মিত্রবাহিনীর অর্ধশতাধিক শহীদ স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মিত্র’ নামের একটি স্মৃতিস্তম্ভ। মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের উপস্থিতিতে সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড়ে স্মৃতিস্তম্ভটি উদ্বোধনের পর এ মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় ভারতীয় হাইকমিশনার আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে জীবন দানকারীদের মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সৈন্যদের স্মরণার্থে যে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে তা সত্যিই সম্মানের। হাতে হাত রেখে ভারতীয় সৈন্য ও মুক্তিবাহিনী যুদ্ধ করেছিল। যার কারণে পাকহানাদার বাহিনীকে হারিয়ে এই বিজয় অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল।
এ সময় সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোশাররফ হোসেন বলেন, ৭১ এর ১২ ডিসেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যৌথভাবে পাক হানাদারদের ওপর আক্রমণ করে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী। যৌথবাহিনী যখন সীতাকুণ্ডে প্রবেশ করে, সেদিন প্রচণ্ড গোলাগুলি হচ্ছিল। গেরিলা বাহিনী, মিত্র বাহিনী যারা বাঙ্কারে ছিল সেদিন অনেকেই মারা গেছেন। আমাদের সামনেই অনেক লাশ পড়ে ছিল। বেশিরভাগ ছিল ভারতীয় সৈন্যদের লাশ।
মিত্রবাহিনীর সাহায্য ছাড়া যুদ্ধে জয় পাওয়াটা অসম্ভব ছিল বলে মন্তব্য করে মোশাররফ হোসেন বলেন, তিনদিনের যুদ্ধে অর্ধশত মিত্রবাহিনী সদস্য ও অসংখ্য মুক্তিবাহিনী সদস্যদের প্রাণের বিনিময়ে ১৭ ডিসেম্বর এলাকাটি হানাদারমুক্ত হয়। শহীদ মিত্রবাহিনীর সম্মানে ঐতিহাসিক স্থানটিতে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
মৃত্যুঞ্জয়ী মিত্র নির্মাণে ৩০ লাখ টাকার অর্থায়ন করেছে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানের আবদুস সালামের দাবি, তাদের কাছে থাকা তথ্যে মিত্রবাহিনীর শহীদদের স্মরণে দেশে নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।
স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা। চলতি বছরের মার্চে উদ্বোধন হওয়ার কথা থাকলেও করোনার কারণে তা করা যায়নি।
এ সময় চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, মহানগর কমান্ডার মোজাফফর আহমদ, ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের সহধর্মিনী সংগীতা দোরাইস্বামী, ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের সেকেন্ড অফিসার দীপ্তি আলংঘাট, চট্টগ্রামস্থ ভারতীয় সহকারী কমিশনার অনিন্দ্য ব্যানার্জী, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, জেলা পরিষদ সদস্যসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
[hupso]সর্বশেষ খবর
- সিলেটে ১৩৯জন শ্রমিককে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সহায়তার চেক প্রদান
- ৪২ দিন পর মাঠের কর্মসূচিতে বিএনপি, মানববন্ধন শুরু
- সাংবাদিক ছামির মাহমুদের সপরিবারে যুক্তরাজ্য যাত্রা উপলক্ষে ‘সুহৃদ আড্ডা’
- জনগণের সেবক হওয়ার লক্ষ্যে পুলিশ এগিয়ে যাচ্ছে : আইজিপি
- খুব ইচ্ছা ছিল একজন নারীকে প্রধান বিচারপতি করবো: প্রধানমন্ত্রী
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা