- আ.লীগ দেশকে অশান্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত : সোহাদ
- সিসিকের প্রধান নির্বাহীর সাথে নিসচা সিলেট মহানগরের মতবিনিময়
- গোয়াইনঘাটের ডৌবাড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এম নিজাম উদ্দিন গ্রেফতার
- ‘মার্সেল হা-শো’র সিলেট অডিশন ৫ অক্টোবর
- সিলেটে নারীর ৬ লক্ষাধিক টাকা উদ্ধার করে দিল পুলিশ
- সিলেটের সকল স্কুল-কলেজের সামনে জেব্রা ক্রসিং স্থাপনের দাবি নিসচার
- সাংবাদিক আবু তুরাবের বাড়িতে গেলেন মুফতি ফয়জুল করিম শায়খে চরমোনাই
- কানাইঘাটে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
- সিলেট ও সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ৭ জনের
- দেশে ফিরেছেন ইসলামি আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী
» মৌলভীবাজারে হাসপাতালে প্রসুতির মৃত্যু ভুল চিকিৎসার অভিযোগে স্বজনদের ভাঙচুর : হামলা
প্রকাশিত: ১৮. সেপ্টেম্বর. ২০২৩ | সোমবার
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় প্রসুতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এতে ক্ষুব্ধ রোগীর স্বজনরা হাসপাতালে ভাঙচুর ও হামলা চালিয়েছেন। গতকাল রবিবার রাতে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, গতকাল রবিবার রাতে প্রসবব্যথা নিয়ে মৌলভীবাজারের সেবা প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি হন মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি সাঈদ সুমনের স্ত্রী। এরপর সেখানে চিকিৎসা শুরু করেন দায়িত্বরত চিকিৎসক ও নার্সরা। কিন্তু রাত ১০টার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায় রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন। তখন রোগীর স্বজনরা ক্ষুব্ধ হয়ে হাসপাতালে ভাঙচুর চালায় এবং দায়িত্বরত নার্স প্রিয়ানা আক্তার মুমুকে মাধর করে।
নিহতের স্বামী সাঈদ সমুন বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবহেলা ও ভুল চিকিৎসা করে আমার স্ত্রীকে মেরে ফেলেছে। তারা ডাক্তার ছাড়া একজন নার্সকে দিয়ে ভুল ইঞ্জেকশন পুশ করেছে। যার ফলে গর্ভের সন্তানসহ আমার স্ত্রী মৃত্যু বরণ করেছেন। আমি ঐ নার্সের বিরুদ্ধে মামলা করব। আমি আমার স্ত্রী ও সন্তান হত্যার বিচার চাই।
অভিযুক্ত নার্স মুমুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গতকাল রাতে গুরুতর অবস্থায় একজন মহিলা প্রসব ব্যথা নিয়ে আমাদের হাসপাতালে ভর্তি হন। তিনি হাসপাতালের চিকিৎসক ডাক্তার ফারজানা বেগমের রেফারেন্সে ভর্তি হন। তিনি হাসপাতালে ছিলেন না। তাই আমরা তার সাথে যোগাযোগ করি। তার কথামতো আমরা রুগীর শরীরে স্যালাইন দেই কিন্তু তাতেও রোগির প্রসব ব্যাথা উঠে নি। তখন আবার যোগাযোগ করলে তিনি আমাদের বলেন, যেহেতু রোগীর ওয়াটার ব্রেকিং হচ্ছে কিন্তু প্রসব ব্যাথা উঠছে না, রোগীকে একটি ইনজেকশন দেওয়ার জন্য। আমি তার কথামতো ইনজেকশন পুশ করি। ইনজেকশন পুশ করার পর রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হলে তিনি বলেন, রোগীকে দ্রুত অপারেশন করতে হবে। রোগিকে অপারেশন রুমে নিয়ে যাওয়ার পরও অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে ডাক্তার ফারজানা আসেননি। আমি তখন অন্য কাজে চলে যাই। এসময় আমি চিৎকার শুনে অপারেশন রুমে আসি। এসে দেখি রোগী মারা গেছেন। তার গর্ভে থাকা সন্তানও মারা গেছে। এরপর ডাক্তার ফারজানা আসেন। তিনি এসে সম্পূর্ণ দোষ আমার উপর দিয়ে দেন। তখন রোগীর স্বামী ও তার পরিবারের লোকজন বিক্ষুব্ধ হয়ে হাসপাতালে ভাঙচুর করে ও আমাকে মারধর করে। আমি কোন মতে সেখান থেকে পালিয়ে বাঁচি।
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা