- কানাইঘাটে রাস্তায় ঘোড়া উঠানোর কারনে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে জখম
- শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে কানাইঘাটে প্রশাসনের প্রস্তুতিমূলক সভা
- সিলেটে মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ব্যবসায়িক মতবিনিময় সভা
- জকিগঞ্জ-কানাইঘাটের মানুষের সেবায় সবসময় প্রস্তুত রেড ক্রিসেন্ট: ভিপি মাহবুব
- রাজা গিরিশচন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
- বিএনপি ধর্মীয় মূল্যবোধ, সম্প্রীতি ও স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে : কয়েস লোদী
- কানাইঘাটে চাচাতো ভাইয়ের হাতে নুরুল ইসলাম খুন: স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
- শাহজালাল হাউজিং এস্টেট উপশহর প্রবাসী সমিতির সংবাদ সম্মেলন
- কানাডায় জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন এর কমিটি গঠন, নেতৃত্বে শিহাব-মিসবাহ
- সিলেটে সেবাপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে দায়িত্বশীলদের সম্পৃক্তকরণ শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত
» নির্বাচনে কোন সংঘাত চাই না, যাকে খুশি ভোট দিন : শেখ হাসিনা
প্রকাশিত: ০৩. জানুয়ারি. ২০২৪ | বুধবার

চেম্বার ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না। যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোটটা অনেক জরুরি। ভোটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।
আজ বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে দেশের ছয়টি এলাকার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সবাইকে নিজেদের পছন্দমতো ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের প্রার্থী আছে। সে সঙ্গে নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছি। আমাদেরই স্লোগান-আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। কাজেই আপনাদের মত ভোট দেবেন, কিন্তু কোনো রকম অনিয়ম ও সংঘাত আমি চাই না।
নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোনো রকম কোনো দুর্ঘটনা যেন না হয়, সে সহনশীলতা আপনাদের দেখাতে হবে। নির্বাচনে যার যার ভোট শান্তি মত দেবে। সে পরিবেশটা আমাদের রক্ষা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি। কারণ বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক রকম খেলা অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয় বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে দেয়। যারা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে দেয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যারা ধ্বংস করে তারা দেশটাকেই ধ্বংস করবে। এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে।
বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া। থাকতে পারেনি। ভোট চুরি করলে জনগণ মেনে নেয় না। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার পতন ঘটে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হয়। তারপর পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু ওদের শিক্ষা হয়নি। তাই আবারও ২০০১ সালে ভোট কারচুপি, ভোট চুরি, জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা শুরু করে। তাদের দুঃশাসনের কারণে দেশে ইমার্জেন্সি আসে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে আমি যখন গ্যাস বিক্রি করতে রাজি হইনি, তখন ষড়যন্ত্রের শিকার হই। ক্ষমতা আসতে পারেনি। গ্যাস বিক্রি করার মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় বিএনপি-জামায়াত জোট আসে। ক্ষমতায় এসেই তারা দুর্নীতি লুটপাত, জঙ্গিবাদ, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের অকট্য নির্যাতন শুরু করে। তাদের দুর্নীতি এমন পর্যায়ে চলে যায়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় ও আরেক দিকে তারেক যে হাওয়া ভবন খুলে দুর্নীতির আখড়া গড়ে তোলে। ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করে। যার ফলে দেশে চরম অরাজকতার সৃষ্টি হয়।
সর্বশেষ খবর
- কানাইঘাটে রাস্তায় ঘোড়া উঠানোর কারনে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে জখম
- শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে কানাইঘাটে প্রশাসনের প্রস্তুতিমূলক সভা
- সিলেটে মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ব্যবসায়িক মতবিনিময় সভা
- জকিগঞ্জ-কানাইঘাটের মানুষের সেবায় সবসময় প্রস্তুত রেড ক্রিসেন্ট: ভিপি মাহবুব
- রাজা গিরিশচন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
সর্বাধিক পঠিত খবর
- সিলেট সরকারি মদন মোহন কলেজে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সিলেট-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আশিক চৌধুরীর লিফলেট বিতরণ
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবে প্রবাসী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের নিয়ে মতিবিনিময়
- কানাইঘাটে বিএনপির জনসভা: সিলেট-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী চান নেতাকর্মীরা
- জাতির প্রত্যাশা পূরণে জামায়াতের পথ চলা অব্যাহত থাকবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
এই বিভাগের আরো খবর
- ভারত হাসিনাকে রাখতে চাইলে তাকে চুপ থাকতে হবে: ড. ইউনূস
- জাতির উদ্দেশে ভাষণে ড. ইউনূস : ছাত্রজনতার স্বপ্নপূরণে আমি অঙ্গীকারবদ্ধ
- বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত
- অপরাধীদের খুঁজে বের করে বিচারের মুখোমুখি করুন : প্রধানমন্ত্রী
- কোটা আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত প্রবেশ করে কর্মসূচি ঠিক করে দিচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী