- বর্ণাঢ্য আয়োজনে নিউজচেম্বার টুয়েন্টিফোর ডটকমের এক যুগে পদার্পন উদযাপিত
- একটি মহল দেশে মব ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে: বাসদ
- কর্মদক্ষতার কারনে পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেসী অনুষ্ঠানে পুরষ্কারে ভূষিত কানাইঘাট থানার ওসি
- ডাঃ জাকারিয়া ও সাংবাদিক ফয়সল আলমের পিতার মৃত্যুতে সিলেট জামায়াতের শোক
- নিবার্চনে শুধু সেনাবাহিনী নয়, বিমান-নৌবাহিনীকেও কাজে লাগাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ডাকসু নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছে চেম্বার আদালত
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিএনপি: বরকত উল্লাহ বুলু
- বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা সারজিসের
- আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬২২
- কানাইঘাটে সাইদুর হত্যাকান্ডের ঘটনায় ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা, ঘাতকের স্বীকারোক্তি
» শিশু সামিউল হত্যা : মাসহ ২ আসামির মৃত্যুদণ্ড
প্রকাশিত: ২০. ডিসেম্বর. ২০২০ | রবিবার

চেম্বার ডেস্ক:: এক দশক আগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিংয়ে ৫ বছরের শিশু খন্দকার সামিউল আজিম ওয়াফিকে হত্যার ঘটনায় তার মা আয়েশা হুমায়রা ওরফে এশা ও তার প্রেমিক শামসুজ্জামান বাক্কুর মৃত্যুদ-ের রায় দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি দুই আসামির প্রত্যেককে একটি ধারায় ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন বিচারক।
আজ রবিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের ২৩ জুন পরকীয়া প্রেমিক শামসুজ্জামান আরিফ ওরফে বাক্কুর সঙ্গে মায়ের অনৈতিক কোনো ঘটনা দেখে ফেলায় সামিউলকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এর পর মরদেহ গুম করতে ফ্রিজে লুকিয়ে রাখা হয়।
মরদেহটি বস্তায় ঢুকিয়ে পরদিন ২৪ জুন রাস্তায় ফেলে দেয়া হয়। একইদিন আদাবরের নবোদয় হাউজিং এলাকা থেকে সামিউলের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় সামিউলের বাবা কে এ আজম বাদী হয়ে আদাবর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
২০১২ সালের ২৫ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহান হক এশা ও বাক্কুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
মামলায় এ পর্যন্ত ২২ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। এতে এশা ও বাক্কু উভয় হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
এই মামলায় সামিউলের মা এশা জামিনে ছিলেন। গত ৮ ডিসেম্বর তিনি হাজির না হওয়ায় আদালত তার জামিন বাতিল করেন। অপরদিকে বাক্কু হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে পলাতক ছিলেন। বর্তমানে বাক্কু ও এশা দুজনই পলাতক।
সর্বশেষ খবর
- বর্ণাঢ্য আয়োজনে নিউজচেম্বার টুয়েন্টিফোর ডটকমের এক যুগে পদার্পন উদযাপিত
- একটি মহল দেশে মব ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে: বাসদ
- কর্মদক্ষতার কারনে পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেসী অনুষ্ঠানে পুরষ্কারে ভূষিত কানাইঘাট থানার ওসি
- ডাঃ জাকারিয়া ও সাংবাদিক ফয়সল আলমের পিতার মৃত্যুতে সিলেট জামায়াতের শোক
- নিবার্চনে শুধু সেনাবাহিনী নয়, বিমান-নৌবাহিনীকেও কাজে লাগাব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বাধিক পঠিত খবর
- সিলেট সরকারি মদন মোহন কলেজে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- জাতির প্রত্যাশা পূরণে জামায়াতের পথ চলা অব্যাহত থাকবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
- কানাইঘাটে বিএনপির জনসভা: সিলেট-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী চান নেতাকর্মীরা
- গণঅভ্যুত্থানের আশা আকাঙ্খা পূরণে বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: হাকিম চৌধুরী
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবে প্রবাসী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের নিয়ে মতিবিনিময়