- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ শতাধিক পরিবারের মাঝে রেড ক্রিসেন্টের ত্রাণ বিতরণ
- যান চলাচলের প্রথম দিনেই পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২ যুবক
- কানাইঘাট ও জকিগঞ্জে এডভোকেট মোস্তাক আহমদের উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ
- বিশ্বনাথে বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ
- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সিলেটের ত্রাণ বিতরণ
- কানাইঘাট এসোসিয়েশন ইউকের উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান অব্যাহত
- প্রবাসী কয়ছর রশিদের অর্থায়নে কানাইঘাটে ত্রাণ বিতরণ করলেন কাউন্সিলর আজাদ
- কানাইঘাটে চা-শ্রমিক ও বন্যা দুর্গতদের মাঝে ইউএন’র ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত
- সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে বাদাঘাট এলাকায় ফ্রী ভাসমান মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
- সৌদি আরবে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ১৫ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার
» ২ মিনিটেই মুহিবুল্লাহ হত্যার মিশন শেষ করে অস্ত্রধারীরা: এসপি নাঈমুল হক
প্রকাশিত: ২৩. অক্টোবর. ২০২১ | শনিবার

চেম্বার ডেস্ক:: কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা ও আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান মুহিবুল্লাহ হত্যায় কিলিং স্কোয়াডের ৫ জন অস্ত্রধারী ছিল। যারা মাত্র ২ মিনিটেই মুহিবুল্লাহর হত্যার মিশন শেষ করে পালিয়ে যান। এ হত্যাকাণ্ডে সর্বমোট ১৯ জন কাজ করেছে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ড পূর্ব পরিকল্পিত ছিল।
শনিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে উখিয়ায় মুহিবুল্লাহর হত্যার কিলিং স্কোয়াডের সদস্য আজিজুল হককে গ্রেফতারের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ১৪ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এসপি নাঈমুল হক।
আজিজুল হক ছাড়াও কুতুপালং ক্যাম্প-১ এর ডি ৮ ব্লকের আব্দুল মাবুদের ছেলে মোহাম্মদ রশিদ প্রকাশ মুরশিদ আমিন ও একই ক্যাম্পের বি ব্লকের ফজল হকের ছেলে মোহাম্মদ আনাছ ও নুর ইসলামের ছেলে নুর মোহাম্মদকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদে আজিজুলের স্বীকারোক্তির কথা জানিয়ে ১৪ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এসপি নাঈমুল হক বলেন, মুহিবুল্লার হত্যার দুই দিন আগে মরগজ পাহাড়ে কিলিং মিশনের জন্য বৈঠক করে দুর্বৃত্তরা। সেখান থেকে ৫ জনকে অস্ত্রসহ মোট ১৯ জনকে নির্দেশ দেওয়া হয় মিশন শেষ করার জন্য।
তিনি জানান, দিনে দিনে মুহিবুল্লাহ রোহিঙ্গাদের নেতা হিসেবে পরিচিত হচ্ছে। তাকে থামাতে হবে। সেটা যেকোনো মূল্যে। তাই ২৯ সেপ্টেম্বর মুহিবুল্লাহকে বাসা থেকে অফিসে প্রত্যাবাসন বিষয়ে কথা আছে বলে ডেকে আনে গ্রেফতার মুরশিদ। তারপর বাকিদের সংকেত দিয়ে দেয় সে।
তিনি আরও জানান, প্রথমে একটি, তার পরেরজন দুইটিসহ চারটি গুলি করা হয় মুহিবুল্লাহকে। তারপর মুহিবুল্লার বাড়ির পেছন দিয়ে পালিয়ে যায় স্কোয়াডের ৫ জন। পরে সবাই সতর্ক হয়ে যায়। বিভিন্নজনের ওপর দোষ চাপাতে থাকে।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট-ওয়েস্ট (ডি ব্লকে) নিজ অফিসে অবস্থান করছিলেন মুহিবুল্লাহ। এ সময় বন্দুকধারীরা গুলি করে তাকে হত্যা করেন। এখন পর্যন্ত এ হত্যা মামলায় ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তার মধ্যে মোহাম্মদ ইলিয়াছ নামে একজন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
[hupso]সর্বশেষ খবর
- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ শতাধিক পরিবারের মাঝে রেড ক্রিসেন্টের ত্রাণ বিতরণ
- যান চলাচলের প্রথম দিনেই পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২ যুবক
- কানাইঘাট ও জকিগঞ্জে এডভোকেট মোস্তাক আহমদের উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ
- বিশ্বনাথে বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ
- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সিলেটের ত্রাণ বিতরণ
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা